হ্যাঁ feel করুন।
জগৎ সংসারের প্রত্যেকটি মায়ের মায়াকে, বাবার স্নেহকে feel করুন। না, আপনি করছেন না, করলে আপনার চোখে পানি চলে আসতো। কয়েক মিনিট চিন্তা করুন না এটা নিয়ে।
কত কষ্ট মা-বাবা আমাদের জন্য করেছে তা তো আর লিখে, বলে, চিন্তা করে শেষ করা যাবে না। তাই হয়তো অনেকে এটা নিয়ে চিন্তা ও করেন না।
তবুও ব্যতিক্রম যে আমাদের পিছু ছাড়ে না। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, জন্ম দানেই মা বা বাবার কাজ শেষ হয়ে যায়। সন্তানের ভবিষ্যত পরিণতি সম্পর্কে তারা ভাবে না। এমন মা-বাবাকে একদম মনের ভিতর থেকে ধিক্কার জানাই।
তাই বলে গুটি কয়েক মানুষ রূপী জানোয়ারদের জন্য আমার/আমাদের মায়ের জাতি, বাবার জাতিরা কেন মাথা নিচু করে থাকবে??
স্যালুট জানাই প্রত্যেক মা-বাবাকে, যারা তাদের সন্তানদের লালন-পালন করেছেন এবং আদব-কায়দা শিখিয়েছেন, মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। আর অনন্তকাল ব্যাপি তাদের ধিক্কার জানাই সে সকল কুলাঙ্গারদের যারা কেবল স্বার্থ হাসিল করে।
[বিঃ দ্রঃ - আল্লাহর কাছে অশেষ শুকরিয়া, তিনি আমাকে একটা ভালো মা এবং একটা ভালো বাবা দিয়েছেন]
Saturday, July 30, 2016
Tuesday, July 26, 2016
Friday, July 22, 2016
Sunday, July 17, 2016
Thursday, July 7, 2016
IS stands for Infernal State
"একদল তরুণের আবির্ভাব ঘটবে, যারা চিন্তায় হবে অপরিণত’। তারা সুন্দর সুন্দর কথা বলবে, কিন্তু করবে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ। তারা এত বেশি ধর্ম পালন করবে, যার কাছে মুসলমানদের ইবাদত তুচ্ছ বলে মনে হবে। তারা মানুষকে কোরআনের কথা বলবে, কিন্তু তা হবে কেবল তাদের মুখে মুখের কথা। অর্থাৎ, তারা এর মর্মার্থ কিছুই বুঝবে না,
কেবল বেছে বেছে কিছু অংশ নিয়ে আওড়াতে থাকবে।
আর এরাই হচ্ছে সৃষ্টির সবচেয়ে নিকৃষ্ট"।
__হযরত মুহম্মদ (স:)
[হাদিস গ্রন্থ সহিহ মুসলিম চতুর্থ খন্ড, পৃষ্ঠা নং : ৪০৭]
আজকে যেসব সংগঠন কেউ জিহাদ জিহাদ করে কেউ ইসলামী আন্দোলনের নাম করে এসব করতেছে তাদের থেকেই কি আমাদের সতর্ক করেননি হযরত মুহম্মদ (সঃ)। - পবিত্র হাদীসে বর্ণিত আছে, “যে মুসলিম ব্যক্তি মুসলমান রাষ্ট্রে বসবাসকারী একজন অমুসলিমকে হত্যা করবে সে জান্নাততো দুরে থাক তার তার সুগন্ধও পাবেনা যদিও জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বছর সমপরিমান দুরত্ব থেকে পাওয়া যায়”। (সহীহ্ বুখারী সংখ্যা-৩) - পবিত্র হাদীসে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, “মুসলমান রাষ্ট্রে কোন মুসলমান দ্বারা কোন অমুসলিমের অধিকার ক্ষুন্ন বা নির্যাতনের শিকার হয় যা সে সহ্য করতে পারেনা রোজ কিয়ামতের দিনে আমি স্বয়ং ঐ মুসলমান ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেব”। (সুন্নান আবু দাউদ সংখ্যা নং-৩,পৃঃ-১৭০,হাদীস নং-৩০৫২)
আজকে যেসব সংগঠন কেউ জিহাদ জিহাদ করে কেউ ইসলামী আন্দোলনের নাম করে এসব করতেছে তাদের থেকেই কি আমাদের সতর্ক করেননি হযরত মুহম্মদ (সঃ)। - পবিত্র হাদীসে বর্ণিত আছে, “যে মুসলিম ব্যক্তি মুসলমান রাষ্ট্রে বসবাসকারী একজন অমুসলিমকে হত্যা করবে সে জান্নাততো দুরে থাক তার তার সুগন্ধও পাবেনা যদিও জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বছর সমপরিমান দুরত্ব থেকে পাওয়া যায়”। (সহীহ্ বুখারী সংখ্যা-৩) - পবিত্র হাদীসে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, “মুসলমান রাষ্ট্রে কোন মুসলমান দ্বারা কোন অমুসলিমের অধিকার ক্ষুন্ন বা নির্যাতনের শিকার হয় যা সে সহ্য করতে পারেনা রোজ কিয়ামতের দিনে আমি স্বয়ং ঐ মুসলমান ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেব”। (সুন্নান আবু দাউদ সংখ্যা নং-৩,পৃঃ-১৭০,হাদীস নং-৩০৫২)
Sunday, July 3, 2016
Subscribe to:
Comments (Atom)


